Latest News

পশ্চিমবঙ্গে sir কবে থেকে শুরু হবে আপনার ভোটার লিস্টে নাম না থাকলে কি করবেন ?

পশ্চিমবঙ্গে sir কবে থেকে শুরু হবেঃ পশ্চিমবঙ্গে রাজ্যে ও বিহারের মতো SIR বা ভোটার ভেরিফিকেশনের জন্য প্রতিটি রাজ্যের সিইও কে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনার সমস্ত রাজ্যের সিইও কে ৩০শে সেপ্টেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, আর ইতিমধ্যে ৩০ শে সেপ্টেম্বর পার হয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে বাংলায় কবে থেকে SIR ভেরিফিকেশন কবে থেকে হবে এই নিয়েই নতুন আপডেট চলে এসেছে, এই আপডেটে রয়েছে আপনার ভিন রাজ্যে ভোটার তালিকায় নাম নেই তো, এই নিশ্চিত করতেই বাংলায় পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা কমিশনের।

ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সমীক্ষায় পশ্চিমবঙ্গে পরিযায়ী শ্রমিক সহ ভিন রাজ্যে থিতু বাংলা বাসিন্দাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থার কথা ভাবছে নির্বাচন কমিশন। ভিন রাজ্যে যাতে বাংলার কোন ভোটারের ভোটার তালিকায় নাম না থেকে যায় কেউ যাতে দুই জায়গায় ভোট দিতে না পারে তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী এসআইআর এর জন্য ভোটারদের যে ফর্মটি পূরণ করা হয়েছে তাতে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য আলাদা অংশ থাকবে। অন্য রাজ্যের তালিকায় যে তাদের নাম নেই তা লিখিতভাবে জানাতে হবে ফরমের মধ্যে। , শুধু পশ্চিমবঙ্গই নয়, ভারতের সমস্ত রাজ্যগুলিতে একইভাবে প্রক্রিয়া চালু করবে নির্বাচন কমিশন সেই পরিকল্পনায় চলছে বর্তমানে।

পরিযায়ী শ্রমিকরা যে রাজ্যে বসবাস করে সেই রাজ্যেই তাদের ভোটার কার্ড রয়েছে এবং সেখানেই ভোট দেন অন্য কোথাও তাদের ভোটার কার্ড নেই বা ভোটার লিস্টের নাম নেই, এমনটা নিজের স্বাক্ষর সহ জানতে হবে। এক ব্যক্তি একাধিক জায়গায় ভোট দিতে না পারেন তা নিশ্চিত করতেই এই পরিকল্পনা। 

আর এরই মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে এস আই আর আবেদনপত্র অর্থাৎ এনুমারেসন ফর্ম ছাপানোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। কমিশন এই মর্মে রাজ্যের প্রতি মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকদের এই নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্যে মোট ভোটার সংখ্যার দ্বিগুণ ফর্ম ছাপাতে হবে। সিইও দপ্তর সূত্রে খবর বাংলায় মোট ৭.৬৫ কোটি ভোটার রয়েছে যার ফলে ১৫ কোটি ফরম ছাপাতে হবে বাধ্যতামূলক। একজন ভোটারের জন্য দুটি ফর্ম ছাপাতে হবে, একটি থাকবে ভোটারের কাছে অন্য তুই যাবে বুথ লেভেলের আধিকারিক এর কাছে। অক্টোবর ও নভেম্বরের মাসের পর থেকেই এই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যেতে পারে যা আপনার স্থানীয় বি এলও অফিসার আপনাকে নির্দেশ দিয়ে দেবে। পশ্চিমবঙ্গে ২০০২ সালে এস আই আর এর কাজ শেষ হয়েছিল। 

পশ্চিমবঙ্গে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই ফর্ম পৌঁছে দেওয়ার কথা প্রশাসনের তবে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য অনলাইনে ফরম পূরণের বন্দোবস্ত থাকবে সেখানে থাকবে একটা কিউআর কোড অনলাইনের মাধ্যমে ফরম পূরণ করা যেতে পারে তবে পশ্চিমবঙ্গে পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছ থেকে আলাদা করে কোন নথি চাওয়া হবে না বলেই এই পর্যন্ত জানানো হয়েছে।

সূত্রের খবর অনুযায়ী যদি কারোর মার নাম বা বাবার নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকা থেকে থাকে তবে নতুন ফার্মে এপিক নম্বর এবং পার্ট নম্বর লিখলেই হবে। এবার যদি কোন ভোটারের নিজের নাম থাকে তবে নিজের বাবা ও মায়ের নাম থাকে না সে ক্ষেত্রে কমিশন নির্ধারিত বারটি নথীর যে কোন একটি জমা দিতে হবে আধার কার্ড সহ । এছাড়াও যে সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজের নাম বা তার বাবা মায়ের নাম ভোটার তালিকায় নেই তারা কি করবেন তা নিয়েও কমিশন একটা আলাদা বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেবে। সমস্ত প্রক্রিয়ায় যাতে কারো কোন অসুবিধা না হয় বুঝতে অসুবিধা না হয় এইদিকে ও বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।

banglahub

Bangla Hub এই ওয়েবসাইট টি একটি গর্মেন্ট আপডেট যেমন সরকারি চাকরি গভমেন্ট যোজনা এছাড়া লোকাল নিউজ ট্রেনিং খবর সংক্রান্ত সমস্ত কিছু ইনফরমেশন আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন পাবলিশ করি আপনারা ওয়েবসাইটে প্রতিদিন এই ধরনের তথ্য পেয়ে যাবেন সবার আগে ধন্যবাদ।

Related Articles

Back to top button
Join Group Join Group