জ্যাম পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি
২০২৬ সালের জয়েন্ট অ্যাডমিশন টেস্ট ফর মাস্টার্স বা ‘জ্যাম’ পরীক্ষা নেওয়া হবে ১৫ ফেব্রুয়ারি (রবিবার)। পশ্চিমবঙ্গের পরীক্ষাকেন্দ্র কলকাতা, কোলাঘাট ও খড়াপুর-মেদিনীপুর। পরীক্ষার আয়োজক ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইআইটি), বম্বে।
‘জ্যাম’ পরীক্ষায় সফল হলে খড়াপুর আই আই টি-সহ ২২টি আই আই টি (ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি)-তে দু’ বছরের এম এসসি, এম এসসি (টেক), এম এস (রিসার্চ), এম এসসি-এম টেক ডুয়াল ডিগ্রি, জয়েন্ট এম এসসি-পি এইচ ডি, এম এসসি-পি এইচ ডি ডুয়াল ডিগ্রি এবং ইন্টিগ্রেটেড পি এইচ ডি-সহ বিভিন্ন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি কোর্সে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের চারটি পি এইচ ডি প্রোগ্রাম ও দু’টি এম এসসি কোর্সেও জ্যাম পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে ভর্তি হওয়া যায়। জওহরলাল নেহরু সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড সায়েন্টিফিক রিসার্চ, শিবপুরের আই আই ই এস টি, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড এনার্জির মতো দেশের প্রথম সারির একাধিক প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রেও জ্যাম পরীক্ষার নম্বর গ্রাহ্য করা হয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষার্থীরাও শর্তসাপেক্ষে আবেদন করতে পারেন।
আরোও পড়ুন: প্রসার ভারতী রিক্রুটমেন্ট ২০২৫: আকাশবাণীতে ১০১ শূন্যপদ, যোগ্য প্রার্থীদের জন্য বড় সুযোগ
জ্যাম-২০২৬ অনলাইন পরীক্ষায় থাকবে সাতটি পত্র- বায়োটেকনোলজি, কেমিস্ট্রি, ইকনমিক্স, জিওলজি, ম্যাথমেটিক্স, ম্যাথমেটিক্যাল স্ট্যাটিস্টিক্স এবং ফিজিক্স। কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষা হবে তিনটি সেকশনে। তিনটি সেকশনের নম্বর যথাক্রমে ৫০, ২০ ও ৩০। সময় ৩ ঘণ্টা। কেবল সেকশন-এ-তে নেগেটিভমার্কিং আছে। প্রার্থী একটি বা দু’টি পত্রের পরীক্ষায় বসতে পারেন। পরীক্ষা হবে দু’টি সেশনে। প্রথম সেশনে (সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা) কেমিস্ট্রি, জিওলজি ও ম্যাথমেটিক্স বিষয়ের পরীক্ষা হবে। দ্বিতীয় সেশনে (দুপুর আড়াইটে থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা) পরীক্ষা হবে বাকি চারটি পত্রের। পরীক্ষার ফল ঘোষিত হবে ২০ মার্চ।
অনলাইন আবেদন করতে হবে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে: https://jam2026.iitb.ac.in আবেদন করা যাবে ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। অনলাইন আবেদনের সময় জেপেগ বা জেপিজি ফর্ম্যাটে প্রার্থীর পাসপোর্ট মাপের




